
রাস্তায় কমে আসা মানুষের আনাগোনা, আশপাশের ব্যস্ত ও অতিউদ্যমী কর্মঠ মানুষগুলোর আত্মজনের কাছে ফেরা অথবা ব্যস্ততার মাঝে একটা ফুলস্টপ দেবার জন্যে, কিংবা কয়েকটা দিন জিরিয়ে নেবার জন্যে শেকড়ের মুখোমুখি হওয়া। অথবা, ছুটি উপভোগ করবার জন্যে উড়াল দেওয়া অন্য কোথাও।
আমার সেসব দলে থাকা হয়না কখনো। লুজারদের জন্যে এইসব নয়।
আমি ঘুম থেকে উঠি অনেক বেলা করে, ১০টা-১১টা। না করলেই নয় দুয়েকটা জব এন্ট্রি বা ওয়েব টেস্ট, সামান্য পড়াশোনা। কষ্ট চেপে একেকটা পৌনঃপুনিক দিন পার করা। ওয়েব সার্ফিং করিনা, ভাল লাগেনা ব্লগিং কিংবা ট্রলিং।
তাহলে ভয়ে ভয়ে থাকা ডিপ্রেশন শেষ পর্যন্ত?
আমার সেসব দলে থাকা হয়না কখনো। লুজারদের জন্যে এইসব নয়।
আমি ঘুম থেকে উঠি অনেক বেলা করে, ১০টা-১১টা। না করলেই নয় দুয়েকটা জব এন্ট্রি বা ওয়েব টেস্ট, সামান্য পড়াশোনা। কষ্ট চেপে একেকটা পৌনঃপুনিক দিন পার করা। ওয়েব সার্ফিং করিনা, ভাল লাগেনা ব্লগিং কিংবা ট্রলিং।
তাহলে ভয়ে ভয়ে থাকা ডিপ্রেশন শেষ পর্যন্ত?
মাঝেমাঝে আইএইচটিতে প্রকাশিত নিউইয়র্ক টাইমস এর কলামগুলো পড়তে বসি। আজ পড়ছিলাম মনোরোগ বিশেষজ্ঞ রিচার্ড ফ্রিডম্যান এর এই লেখাটি।
উনি বলছেন - বছরের এই উৎসবের সময়টায় আমাদের অজান্তেই প্রাকৃতিক নিয়মেই লাখ লাখ মানুষ ডিপ্রেশনে ভুগেন, নিজেকে অপ্রয়োজনীয় ভাবতে বসেন এবং স্বাভাবিক কাজকর্ম থেকে গুটিয়ে নেন। যাকে বিশেষজ্ঞেরা সিজনাল এফেক্টিভ ডিজঅর্ডার বা SAD বলে অভিহিত করছেন।
ফ্রিডম্যান আরো বলছেন, পুরো ব্যাপারটা আপনি কাটিয়ে উঠতে পারেন, গায়ে রৌদ্রজ্জ্বল সকালের আলো লাগিয়ে। বছরের এই সময়টায় ছোট হয়ে আসে দিন, কমে আসে রোদের তাপমাত্রা, স্যাড এ আক্রান্তদের মস্তিষ্কে অন্ধকারের সংকেত বাহক মেলাটনিন নামের হরমোনটির মাত্রা যায় বেড়ে। কয়েকটা দিন একনাগাড়ে সকালের আলো গায়ে লাগান, নেগেটিভ আয়ন গ্রহণের সুযোগ বাড়ান, কাজ হতে পারে।
হুহ, ফ্রিডম্যান যা বলেছেন, তাই সঠিক। তবে তার থেরাপি আমার জন্যে নয়। সংজ্ঞা অনুসারেই, আমি সিজনাল এফেক্টিভ ডিজঅর্ডারেও আক্রান্ত নই। সামথিং এলস মাস্ট বি রং উইথ মী।
উনি বলছেন - বছরের এই উৎসবের সময়টায় আমাদের অজান্তেই প্রাকৃতিক নিয়মেই লাখ লাখ মানুষ ডিপ্রেশনে ভুগেন, নিজেকে অপ্রয়োজনীয় ভাবতে বসেন এবং স্বাভাবিক কাজকর্ম থেকে গুটিয়ে নেন। যাকে বিশেষজ্ঞেরা সিজনাল এফেক্টিভ ডিজঅর্ডার বা SAD বলে অভিহিত করছেন।
ফ্রিডম্যান আরো বলছেন, পুরো ব্যাপারটা আপনি কাটিয়ে উঠতে পারেন, গায়ে রৌদ্রজ্জ্বল সকালের আলো লাগিয়ে। বছরের এই সময়টায় ছোট হয়ে আসে দিন, কমে আসে রোদের তাপমাত্রা, স্যাড এ আক্রান্তদের মস্তিষ্কে অন্ধকারের সংকেত বাহক মেলাটনিন নামের হরমোনটির মাত্রা যায় বেড়ে। কয়েকটা দিন একনাগাড়ে সকালের আলো গায়ে লাগান, নেগেটিভ আয়ন গ্রহণের সুযোগ বাড়ান, কাজ হতে পারে।
হুহ, ফ্রিডম্যান যা বলেছেন, তাই সঠিক। তবে তার থেরাপি আমার জন্যে নয়। সংজ্ঞা অনুসারেই, আমি সিজনাল এফেক্টিভ ডিজঅর্ডারেও আক্রান্ত নই। সামথিং এলস মাস্ট বি রং উইথ মী।