আগে মনে করতাম, শুধু আমিই অভিনয়ে পটু। ২৪ ঘন্টা অথবা ১৪০০রও বেশি মিনিট আগে সে ধারণায় ভুল ভাঙলো। আমার গবেষণাসন্দর্ভ বিষয়ক ব্যাপার-স্যাপার এর জন্যে যে গবেষণাকক্ষটিতে আমি সংযুক্ত, তার মধ্যম কর্তাটি যখন গবেষণাকর্মের সাথে জড়িত সবার চৌদ্দগোষ্ঠী উদ্ধার করছেন এক মহান বক্তৃতার মাধ্যমে, তখন মুঠোফোন টি হঠাৎ বেজে ওঠে এবং আমাকে যোগাযোগ দেয়া হয় কেন্দ্রীয় মুঠোফোন কক্ষে।
কিছুক্ষণের মধ্যে সেখানে আমি কাকলি কন্ঠে কারও রেখে দেয়া মেসেজ শুনতে পাই এবং বুঝতে পারি, কিছু একটা বড়সড় ঝামেলা ইজ কুকিং।
তারপর ১৮০ মিনিট কেন্দ্রীয় প্রসেসিং ইউনিটে তথ্য ইনপুট করার পর ঝামেলার বিষয়বস্তু আমি বুঝতে পারি ।
আমি হতবিহ্বল হয়ে পড়ি এবং বুঝতে পারি, চারপাশের সবাই খুব পাকা অভিনয়-শিল্পী।
শুভাকাঙ্খীদের জন্যে বার্তা রইলো যে, আমি আপাতত নিজের আসল অস্তিত্বেই এবং আসল ঠিকানাতেই আছি।
এবং আমি অর্থোডক্স হলেও প্রাচীনপন্থী নই আর, আবেগতাড়িত হলেও যুক্তিহীন, অন্ধ নই।
--------------
ডিসক্লেইমার:
"এইসব দিনরাত্রি" র ব্যাপারস্যাপার গুলো জাস্ট কিছু দৈনন্দিন খসড়া ,ইচ্ছে করেই দুর্বোধ্য করে তোলা।
খুব একটা মনোযোগ দিয়ে না পড়ার অনুরোধ করি। মাথা ব্যথা ধরার সম্ভাবনা খুব বেশি।
৩টি মন্তব্য:
হইলো কি তোমার?
কি জানি, কী হইসে!
বাহ ভালো বলেছেন ভাই।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন