ভীষণ বিরক্তিকর কিছু দিন, প্রায় একই রুটিন :: সকালে ২-৩ধাপে ভাঙা ঘুম, ইচ্ছে করে দেরি করে বিছানা ছাড়া :: সংক্ষিপ্ত রান্না, সারাক্ষণ বকবক করতে থাকা বোকার বাক্স :: কৃত্রিম উষ্ণতায় ভুলতে চেষ্টা করা অপ্রিয় আবহাওয়া ::
জমা হয়ে থাকা অ্যাসাইনমেন্ট এর পাহাড় , Oscilloscope থেকে তোলা ছবি কোনটা কিসের অনেক কষ্টের পরও মনে করতে না পারা এবং ডেডলাইন পার করেও আপাততঃ অলসতায় গা ভাসানো ::
থেমে যাওয়া সময় :: অলস দিন :: অলস বিদায় আরেকটা সৌরবর্ষকে ।
দুই-শূন্য-শূন্য-পাঁচ :: পারিপার্শ্বিকতার বদলে যাওয়া, বদলানোর চেষ্টা নিজেরও - মানবিক সম্পর্কগুলোর দ্বিমাত্রিক হয়ে ওঠা, বাস্তবতা হয়ে ওঠা মনোক্রোম এবং গোজাঁমিল দিয়ে কোনওভাবে মিলিয়ে ফেলা বেশিরভাগ সমস্যার সমাধান আসলে বাগ্ মুক্ত নয় - বিলম্বিত উপলব্ধি ।
আরেকটা নতুন বছর , আবার জানুয়ারি এবং মকর রাশি হিসেবে ২০ এর সংখ্যারেখার আরেকটা ঘর পার করে ফেলা :: বছরের প্রথম তিন মাসে যারা জন্ম নেয়, তারা অন্যদের থেকে বোকা হয় - এরকম একটা সমীক্ষা ফলাফল দেখে সংখ্যাতত্ত্বে অবিশ্বাসী আমারও বিশ্বাসী হয়ে ওঠা~
দুই-শূন্য-শূন্য-ছয় :: প্রত্যাশা - সবার ভালো হোক :: বিশেষতঃ চারপাশের মানুষগুলোর ..... সবকিছু হয়ে উঠুক অর্থপূর্ণ !
শুক্রবার, ডিসেম্বর ৩০, ২০০৫
রবিবার, ডিসেম্বর ১৮, ২০০৫
শনিবার, ডিসেম্বর ১৭, ২০০৫
গেম !
ভয় করে । মনে হয় এ মুহূর্ত বুঝি সত্য নয়,
যেমন অসত্য ছিলো, দীর্ঘ গতকাল ।
যেমন অসত্য হবে অনন্ত আগামী ।
:::: নবনীতা দেবসেন :: পাণিগ্রহণ
আমরা যখন স্কুলে , ক্লাস সিক্স বা সেভেনে :: পার্সনাল কম্পিউটার তখনও পার্সনাল কোন কিছু হয়ে ওঠেনি :: মাইক্রোসফট বা উইন্ডোজ :: ( তখনও ৩.১ বোধহয় ) - এই জাতীয় কোন শব্দের সাথে পরিচিতি থাকারও কোন প্রশ্ন আসেনা ।
একটা সময়ে দেখতাম বন্ধুরা বেশিরভাগ টিফিন এর সময়টা স্কুল থেকে উধাও ; মোটামুটি সবাইকে পাওয়া যেত ছোট-ছোট নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসা দোকানে , খটখট শব্দ আর শত্রু বিনাশের উল্লাস । ভিডিও গেম বুম :: আমাদের স্কুলের চারপাশেই কমপক্ষে ১০-১২টা দোকান ছিল :: স্কুল ড্রেস পরে বাড়ি থেকে বের হয়ে সারাদিন গেম খেলা - আর মাঝে মধ্যে বেশি সচেতন বাবা-মা কারও হাতে ধরা খেয়ে যাচ্ছেতাই শারীরিক শাস্তি -এরকম বন্ধুরও অভাব ছিল না ।
তারপর একটা সময় পরে অন্য সবকিছুর মত আপনাআপনিই ব্যাপারটা উধাও হয়ে যায় ।
ইদানীং কালের ভার্চুয়াল গেম গুলো এত বাস্তব আর বিশ্বাসযোগ্য, আর সত্যিকারের দৈনন্দিন সিম্যুলেশন করে বানানো , যে মাঝে মধ্যে মুগ্ধ হয়ে যাই :: পিএসপি (Play Station Portable - Sony) বা নিনতেনদো ডিএস(Dual Screen - Nintendo) নিয়ে ভার্সিটির ক্লাসের ফাঁকে মগ্ন হয়ে যাওয়া কাউকে দেখলে আর অবাক হই না ।
মাঝেমধ্যেই নিজেকে কোন ভার্চুয়াল গেমের চরিত্র মনে হয়, ভেবে পাই না এই গেমে নিজের ভূমিকা ::
না, ভূমিকা ভেবে চরিত্র রূপায়নের কোন প্রয়োজনও নেই :: আমাদের চরিত্রও প্রোগ্রামড্ সম্ভবতঃ, কে জানে ? কেবল আমরা 'খেলবো না এ খেলা' বলে বেঁকে না বসলেই হলো ~
যেমন অসত্য ছিলো, দীর্ঘ গতকাল ।
যেমন অসত্য হবে অনন্ত আগামী ।
:::: নবনীতা দেবসেন :: পাণিগ্রহণ
আমরা যখন স্কুলে , ক্লাস সিক্স বা সেভেনে :: পার্সনাল কম্পিউটার তখনও পার্সনাল কোন কিছু হয়ে ওঠেনি :: মাইক্রোসফট বা উইন্ডোজ :: ( তখনও ৩.১ বোধহয় ) - এই জাতীয় কোন শব্দের সাথে পরিচিতি থাকারও কোন প্রশ্ন আসেনা ।
একটা সময়ে দেখতাম বন্ধুরা বেশিরভাগ টিফিন এর সময়টা স্কুল থেকে উধাও ; মোটামুটি সবাইকে পাওয়া যেত ছোট-ছোট নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসা দোকানে , খটখট শব্দ আর শত্রু বিনাশের উল্লাস । ভিডিও গেম বুম :: আমাদের স্কুলের চারপাশেই কমপক্ষে ১০-১২টা দোকান ছিল :: স্কুল ড্রেস পরে বাড়ি থেকে বের হয়ে সারাদিন গেম খেলা - আর মাঝে মধ্যে বেশি সচেতন বাবা-মা কারও হাতে ধরা খেয়ে যাচ্ছেতাই শারীরিক শাস্তি -এরকম বন্ধুরও অভাব ছিল না ।
তারপর একটা সময় পরে অন্য সবকিছুর মত আপনাআপনিই ব্যাপারটা উধাও হয়ে যায় ।
ইদানীং কালের ভার্চুয়াল গেম গুলো এত বাস্তব আর বিশ্বাসযোগ্য, আর সত্যিকারের দৈনন্দিন সিম্যুলেশন করে বানানো , যে মাঝে মধ্যে মুগ্ধ হয়ে যাই :: পিএসপি (Play Station Portable - Sony) বা নিনতেনদো ডিএস(Dual Screen - Nintendo) নিয়ে ভার্সিটির ক্লাসের ফাঁকে মগ্ন হয়ে যাওয়া কাউকে দেখলে আর অবাক হই না ।
মাঝেমধ্যেই নিজেকে কোন ভার্চুয়াল গেমের চরিত্র মনে হয়, ভেবে পাই না এই গেমে নিজের ভূমিকা ::
না, ভূমিকা ভেবে চরিত্র রূপায়নের কোন প্রয়োজনও নেই :: আমাদের চরিত্রও প্রোগ্রামড্ সম্ভবতঃ, কে জানে ? কেবল আমরা 'খেলবো না এ খেলা' বলে বেঁকে না বসলেই হলো ~
বৃহস্পতিবার, ডিসেম্বর ১৫, ২০০৫
রাজনৈতিক
বাইরে সময়সূচী না মেনে চলা শীত ::
শারীরিক অসুস্থতা, আলস্য ভরা একটা লম্বা সময় :: কোন পোস্টিং করা হয় নি ।
প্রায় ঘুমিয়ে কাটিয়েছি ৩-৪ দিন, সন্ধ্যায় ঘুম ভাঙার পর আবার শুয়ে পড়া - একরকম অস্বাভাবিক জীবনযাপন ::
নিজের কথা লেখা বাদ দিই ।
আমাদের স্বরাষ্ট্রপ্রতিমন্ত্রী হিন্দু জঙ্গিবাদ বলে একটা নতুন টার্ম আমাদের উপহার দিয়েছেন এবং অবস্থা বেগতিক দেখে আবার ঢোক গিলেছেন । আমরা এর আগে পার্থ সাহা নামের একজনকে পেয়েছিলাম , এবার পেলাম একজন আত্মাকে ::
হ্যা, অবশেষে তিনি বলার মত কিছু সাফল্য পেয়েছেন ; ধর্মীয় সন্ত্রাসবাদকে মূলমন্ত্র করে গড়ে ওঠা একটা সংগঠন ছোটখাটো ধাক্কায় হাওয়ায় মিলিয়ে যাবে, এমনটা আশা করার মত কোন কারণ নেই ::
রাজনীতিবিদ দের কি মিথ্যে এবং উদ্দেশ্যমূলক কথা বলাটা অভ্যাসে দাঁড়িয়ে যায় ? গতকাল মিঃ বুশ ইরাক যুদ্ধের ব্যাপারে ভুল তথ্যের কথা স্বীকার করেছেন :: তিনি যে প্রথম থেকেই মিথ্যে বলছেন না - আমাদের এটা বিশ্বাস করানোর জন্যে এরপর তিনি কী বলবেন ? আমেরিকানরা এই লোকটাকে সহ্য করে কীভাবে ? অবশ্য ব্যাপারটা অস্বাভাবিক নয় সম্ভবতঃ ..
রাষ্ট্রনীতি এবং রাজনীতি বিষয়ক সমালোচনা এখানেই বন্ধ করি । এতক্ষণে মনে হল , কাল ১৬ই ডিসেম্বর ।
যখন পাকিস্তানি প্রেতাত্মাদের নিয়ে নিজামী বা মুজাহিদ নামের কোন যুদ্ধাপরাধী জাতীয় পতাকা উড়িয়ে ঘুরে বেড়ান , তখন দিনটা ভুলে যাওয়াই ভাল ::
শারীরিক অসুস্থতা, আলস্য ভরা একটা লম্বা সময় :: কোন পোস্টিং করা হয় নি ।
প্রায় ঘুমিয়ে কাটিয়েছি ৩-৪ দিন, সন্ধ্যায় ঘুম ভাঙার পর আবার শুয়ে পড়া - একরকম অস্বাভাবিক জীবনযাপন ::
নিজের কথা লেখা বাদ দিই ।
আমাদের স্বরাষ্ট্রপ্রতিমন্ত্রী হিন্দু জঙ্গিবাদ বলে একটা নতুন টার্ম আমাদের উপহার দিয়েছেন এবং অবস্থা বেগতিক দেখে আবার ঢোক গিলেছেন । আমরা এর আগে পার্থ সাহা নামের একজনকে পেয়েছিলাম , এবার পেলাম একজন আত্মাকে ::
হ্যা, অবশেষে তিনি বলার মত কিছু সাফল্য পেয়েছেন ; ধর্মীয় সন্ত্রাসবাদকে মূলমন্ত্র করে গড়ে ওঠা একটা সংগঠন ছোটখাটো ধাক্কায় হাওয়ায় মিলিয়ে যাবে, এমনটা আশা করার মত কোন কারণ নেই ::
রাজনীতিবিদ দের কি মিথ্যে এবং উদ্দেশ্যমূলক কথা বলাটা অভ্যাসে দাঁড়িয়ে যায় ? গতকাল মিঃ বুশ ইরাক যুদ্ধের ব্যাপারে ভুল তথ্যের কথা স্বীকার করেছেন :: তিনি যে প্রথম থেকেই মিথ্যে বলছেন না - আমাদের এটা বিশ্বাস করানোর জন্যে এরপর তিনি কী বলবেন ? আমেরিকানরা এই লোকটাকে সহ্য করে কীভাবে ? অবশ্য ব্যাপারটা অস্বাভাবিক নয় সম্ভবতঃ ..
রাষ্ট্রনীতি এবং রাজনীতি বিষয়ক সমালোচনা এখানেই বন্ধ করি । এতক্ষণে মনে হল , কাল ১৬ই ডিসেম্বর ।
যখন পাকিস্তানি প্রেতাত্মাদের নিয়ে নিজামী বা মুজাহিদ নামের কোন যুদ্ধাপরাধী জাতীয় পতাকা উড়িয়ে ঘুরে বেড়ান , তখন দিনটা ভুলে যাওয়াই ভাল ::
শনিবার, ডিসেম্বর ০৩, ২০০৫
ঈশ্বরই জানেন
নিউজ সাইটগুলোর আপডেট দেখতে এখন ভয় হয়, Breaking news হিসেবে 'B' আদ্যাক্ষরের লম্বা কোন শব্দ দেখলেই জাগে অজানা আশংকা !
আমাদের অনুভূতি সত্তা বোধহয় অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছে, তবে সম্ভবতঃ মরে যায়নি ।
ধর্মবিশ্বাস ব্যাপারটা অনেকটা মাদকের মত, আর ধর্মব্যবসায়ীরা মাদক বিক্রেতা - না, উপমাটা হয়তবা সাধারণভাবে ধর্ম বিশ্বাস করে জীবনযাপন করেন এমন কারও কাছে গ্রহণযোগ্য নাও হতে পারে , কিন্তু ব্যাপারটা তাই - অন্ততঃ আমি তাই মনে করি । প্রবলভাবে ধর্মবিশ্বাসী ( না, আমি জঙ্গিবাদী অর্থে বলছি না, সাধারণ মানুষ) কাউকে দেখলে আমার তাই মনে হয় ।
আমি ব্যক্তিগতভাবে এরকম বেশকিছু মানুষ দেখেছি:: আমাদের সমাজ, যেখানে ধর্ম কোনো ব্যক্তিগত ব্যাপার নয়, বরং ধর্ম পালন করলে ভাল মানুষের দলে ফেলা হয় - সেখানে এরকম মানুষের অনেক আচরণ আমি বুঝতে পারি না ; কখনো লোকদেখানো মনে হয় , কখনো উপরের উপমাটা মনে পড়ে :: এমনকি শিক্ষিত এবং দায়িত্বশীল অবস্থানের মানুষও আছেন তাদের মধ্যে ~
আমি অনেককেই কারো সম্পর্কে বলতে শুনেছি "লোকটা ভালো, নামাজ-কালাম পড়ে ......" নামাজ-কালাম পড়া ভালো লোক হওয়ার জন্যে প্রয়োজনীয় এবং পর্যাপ্ত শর্ত ?
আর অর্ধশিক্ষিত, বঞ্চিত মানুষকে তো ধর্মের কথা বলে সহজেই বিভ্রান্ত করা যায় :: কাজেই আমাদের দেশে যা ঘটছে সেটা রাষ্ট্রযন্ত্রের ব্যর্থতা, সমাজকাঠামোর অসারতার উপস্থাপন, নয় কি?
ধর্মে অন্ধ সব মানুষের জন্য এখন করূণা ছাড়া আর কিছু বোধ হচ্ছে না ।
কিন্তু, এখন কী করার আছে, আমাদের দক্ষ এবং বুদ্ধিমান শাসকদের ? যারা নিজেরাই ধর্মব্যবসায়ী পালন করেন ক্ষমতায় থাকার জন্য !
অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট দলের জন্যে ভিভিআইপি নিরাপত্তা দেয়ার আশ্বাস দেয়া হয়েছে । আমাদের স্বজন এবং সুহৃদ দের তারা কী নিরাপত্তা দেবেন ?
আমরা শুধুই পার্সন ?(কোনো বিশেষণ ছাড়া ) , কিংবা যারা ভিভিআইপি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করবেন, তাদের নিরাপত্তা দেবে কে ?
ঈশ্বরই জানেন !
আমাদের অনুভূতি সত্তা বোধহয় অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছে, তবে সম্ভবতঃ মরে যায়নি ।
ধর্মবিশ্বাস ব্যাপারটা অনেকটা মাদকের মত, আর ধর্মব্যবসায়ীরা মাদক বিক্রেতা - না, উপমাটা হয়তবা সাধারণভাবে ধর্ম বিশ্বাস করে জীবনযাপন করেন এমন কারও কাছে গ্রহণযোগ্য নাও হতে পারে , কিন্তু ব্যাপারটা তাই - অন্ততঃ আমি তাই মনে করি । প্রবলভাবে ধর্মবিশ্বাসী ( না, আমি জঙ্গিবাদী অর্থে বলছি না, সাধারণ মানুষ) কাউকে দেখলে আমার তাই মনে হয় ।
আমি ব্যক্তিগতভাবে এরকম বেশকিছু মানুষ দেখেছি:: আমাদের সমাজ, যেখানে ধর্ম কোনো ব্যক্তিগত ব্যাপার নয়, বরং ধর্ম পালন করলে ভাল মানুষের দলে ফেলা হয় - সেখানে এরকম মানুষের অনেক আচরণ আমি বুঝতে পারি না ; কখনো লোকদেখানো মনে হয় , কখনো উপরের উপমাটা মনে পড়ে :: এমনকি শিক্ষিত এবং দায়িত্বশীল অবস্থানের মানুষও আছেন তাদের মধ্যে ~
আমি অনেককেই কারো সম্পর্কে বলতে শুনেছি "লোকটা ভালো, নামাজ-কালাম পড়ে ......" নামাজ-কালাম পড়া ভালো লোক হওয়ার জন্যে প্রয়োজনীয় এবং পর্যাপ্ত শর্ত ?
আর অর্ধশিক্ষিত, বঞ্চিত মানুষকে তো ধর্মের কথা বলে সহজেই বিভ্রান্ত করা যায় :: কাজেই আমাদের দেশে যা ঘটছে সেটা রাষ্ট্রযন্ত্রের ব্যর্থতা, সমাজকাঠামোর অসারতার উপস্থাপন, নয় কি?
ধর্মে অন্ধ সব মানুষের জন্য এখন করূণা ছাড়া আর কিছু বোধ হচ্ছে না ।
কিন্তু, এখন কী করার আছে, আমাদের দক্ষ এবং বুদ্ধিমান শাসকদের ? যারা নিজেরাই ধর্মব্যবসায়ী পালন করেন ক্ষমতায় থাকার জন্য !
অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট দলের জন্যে ভিভিআইপি নিরাপত্তা দেয়ার আশ্বাস দেয়া হয়েছে । আমাদের স্বজন এবং সুহৃদ দের তারা কী নিরাপত্তা দেবেন ?
আমরা শুধুই পার্সন ?(কোনো বিশেষণ ছাড়া ) , কিংবা যারা ভিভিআইপি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করবেন, তাদের নিরাপত্তা দেবে কে ?
ঈশ্বরই জানেন !
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)